আমাদের দেশ বাংলাদেশ । বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশ গুলোর মদ্ধে একটি । বাংলাদেশ কে আমরা সবাই ভালবাশি , সেটা বিশ্বের সব দেশ জানে । আমরাই পারি দেশের জন্য মরতে , এটা অনেক বার প্রমানিত হয়েছে । ইতিহাস জাচাই করলে দেখা যায় যে , ৫২ সালের ভাষা আন্দলওন শুরু করেছিল ছাত্ররা ও যুবক শ্রেণির লোকেরা । এখন নেই সেই ভাষা আন্দোলন বা ৭১ এর মুক্তি যুদ্ধ আমাদের আর প্রান দিতে হয় না দেশের জন্য । কারন সময় বদলে গেছে এখন আমরা ঢাল তলোয়ার বা বন্দুক নিয়ে যুদ্ধ করার চেয়ে কম্পিউটার এ যুদ্ধ করতে বেশি মজা পাই । আমরা এখন যুদ্ধ করি কোথায় ? ফেসবুক এ ।
১৮ থেকে ২৮ বছর বয়সী লোকেরা ফেসবুক এর প্রথম শ্রেণীর ব্যবহার কারী । এরা দিনের সিংহ ভাগ সময় ব্যয় করে ফেসবুকিং করে । এরা ফেসবুক চালায় বলেই মোবাইল কম্পানি গুলো ইন্টারনেট ডাটা বিক্রি করতে পারে । এদের চাহিদার জন্য বাংলাদেশে ইন্টারনেট এর স্পীড বারানো হয়েছে । এদের চাহিদার জন্যই দেশে স্মার্ট ফোন এর আমদানি শুরু হয়েছে । ফেসবুক চালানওর জন্য হলেও সবাই কম্পিউটার কিনে থাকে । এক জরিপে দেখা যায় যে , বাংলাদেশে কম্পিউটার বিক্রি বেড়ে গিয়ে তখন যখন ফেসবুকের প্রসার হয়েছিল বাংলাদেশে । এখন বাংলাদেসের সবার কাছে মোবাইল ফোন আছে । তবে এখন সবার হাতে স্মার্ট ফোন বেশি দেখা যায় ।
আমি যখন আমার বিদেশি বন্ধুদের সাথে কথা বলি এসব নিয়ে তখন তারা অবাক হয় । তাদের চোখে আমরা অনেক এগিয়ে গেছি । আমার প্রস্ন হল সত্যি কি এগিয়েছি । আমাদের দেশের আয়ের নতুন একটি খাত তৈরি হয়েছে । এটি বৈদেশিক আয়ের একটি অংশ , বৈদেশিক আয়ের একমাত্র অংশিদার ছিল আগে প্রবাসীরা । এখন তার সাথে সাথে যুক্ত হয়েছে বাংলার ফ্রিলাঞ্চার রা । প্রবাসীরা বিদেশের মাটিতে হার ভাঙ্গা খাটুনি খেটে দেশে টাকা পাঠায় । আর ফ্রিলাঞ্চার রা নিজের মেধা খাটিয়ে দেশের মাটিতে ঘরে বসে বিদেশ থেকে আয় করে থাকেন ।
সরকার বাংলাদেশ কে ডিজিটাল করতে চেয়েছিল । আজও সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে । আসলে বাংলাদেশে খুব তারাতারি এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি আমরা । আমরা চাই বলেই আমাদের দেশ উন্নত হচ্ছে আর আমরা চাই বলেই আমাদের দেশ ডিজিটাল হচ্ছে ।
১৮ থেকে ২৮ বছর বয়সী লোকেরা ফেসবুক এর প্রথম শ্রেণীর ব্যবহার কারী । এরা দিনের সিংহ ভাগ সময় ব্যয় করে ফেসবুকিং করে । এরা ফেসবুক চালায় বলেই মোবাইল কম্পানি গুলো ইন্টারনেট ডাটা বিক্রি করতে পারে । এদের চাহিদার জন্য বাংলাদেশে ইন্টারনেট এর স্পীড বারানো হয়েছে । এদের চাহিদার জন্যই দেশে স্মার্ট ফোন এর আমদানি শুরু হয়েছে । ফেসবুক চালানওর জন্য হলেও সবাই কম্পিউটার কিনে থাকে । এক জরিপে দেখা যায় যে , বাংলাদেশে কম্পিউটার বিক্রি বেড়ে গিয়ে তখন যখন ফেসবুকের প্রসার হয়েছিল বাংলাদেশে । এখন বাংলাদেসের সবার কাছে মোবাইল ফোন আছে । তবে এখন সবার হাতে স্মার্ট ফোন বেশি দেখা যায় ।
আমি যখন আমার বিদেশি বন্ধুদের সাথে কথা বলি এসব নিয়ে তখন তারা অবাক হয় । তাদের চোখে আমরা অনেক এগিয়ে গেছি । আমার প্রস্ন হল সত্যি কি এগিয়েছি । আমাদের দেশের আয়ের নতুন একটি খাত তৈরি হয়েছে । এটি বৈদেশিক আয়ের একটি অংশ , বৈদেশিক আয়ের একমাত্র অংশিদার ছিল আগে প্রবাসীরা । এখন তার সাথে সাথে যুক্ত হয়েছে বাংলার ফ্রিলাঞ্চার রা । প্রবাসীরা বিদেশের মাটিতে হার ভাঙ্গা খাটুনি খেটে দেশে টাকা পাঠায় । আর ফ্রিলাঞ্চার রা নিজের মেধা খাটিয়ে দেশের মাটিতে ঘরে বসে বিদেশ থেকে আয় করে থাকেন ।
সরকার বাংলাদেশ কে ডিজিটাল করতে চেয়েছিল । আজও সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে । আসলে বাংলাদেশে খুব তারাতারি এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি আমরা । আমরা চাই বলেই আমাদের দেশ উন্নত হচ্ছে আর আমরা চাই বলেই আমাদের দেশ ডিজিটাল হচ্ছে ।